paponblog

Wednesday, 22 August 2012

আপনার ব্লগ / সাইট এর জন্য নিয়ে নিন একটি animated Recent post গেজেট!!!


আপনি চাইলে চিত্রের মত একটি এনিমেসন রিসেন্ত পোস্ট গেজেট আপনার ব্লগে যোগ করতে পারেন ।
নিচের নিয়মে কাজ করুন । চাইলে প্রথমে এখান থেকে প্রথমে ডেমো দেখে নিতে পারেন ।
প্রথমে ব্লগে সাইন আপ করুন ।
তারপর layout>add a gadget>html/java script
তারপর নিচের কোড টি কপি করে সেভ করুন ।
<style type=”text/css”> #rp_plus_img{height:377px;} #rp_plus_img li {height:60px;padding:5px;list-style:none; background-color:#ffffff; border:solid 1px #000000;} #rp_plus_img a{color:#00000;} #rp_plus_img .news-title{display:block;font-weight:bold ;margin-bottom:4px;font-size:11px; text-align:justify; -moz-border-radius: 5px;} #rp_plus_img img{float:left;margin-right:14px;padding:4px;border:solid 1px #00000;width:55px;height:55px;} </style> <script type=”text/javascript” src=”http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.4.2/jquery.min.js”></script> <script type=”text/javascript” src=”https://sites.google.com/site/unwanted86/javascript/recentpost.js”></script> <script type=”text/javascript”> var speed = 1500; var pause = 3500; $(document).ready(function(){ rpnewsticker(); interval = setInterval(rpnewsticker, pause); }); </script> <ul id=”rp_plus_img”> <script style=”text/javascript”> var numposts = 5; var numchars = 0; </script> <script src=”/feeds/posts/default?orderby=published&alt=json-in-script&callback=rpthumbnt”></script> </ul><small><a href=”http://www.blogonblogspot.com/” target=”_blank”><span style=”color:#fff;”>get this widget here</span></a></small>
»» read more

রহস্যময় মানব


১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে ঘটনাটি ঘটেছিল জার্মানিতে। সড়কের পাশে একটা ছায়াময় জায়গায় কাজ করছিলেন জর্জ ওয়াইকম্যান। পেশায় তিনি মুচি। একমনে জুতা সেলাই করতে করতে তার চোখ পড়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক বিশেষ বালকের দিকে
। ছুটির দিন বলে এমনিতেই রাস্তায় মানুষ ছিল কম। তার ওপর বিশেষ এ বালককে খুব বেশি করে চোখে পড়ছে। ছেলেটি হাঁটছিল অদ্ভুত ভঙ্গিতে। পরনে ছেঁড়া-ফাটা পোশাক। ক্লান্ত দেখালেও বোঝা যাচ্ছিল শরীরে শক্তি আছে ব্যাপক। কিন্তু বালকটির হাঁটার ভঙ্গি এতই বিচিত্র যে, ওয়াইকম্যান সেদিকে তাকিয়েই রইলেন। তার মনে হচ্ছিল, ছেলেটি বুঝি জীবনে এই প্রথম হাঁটার চেষ্টা করেছে। কাজ ফেলে তার দিকে এগিয়ে গিয়ে আলাপ বাড়াতে চাইলেন ওয়াইকম্যান। কিন্তু কাছে গিয়েই তিনি আঁতকে উঠলেন। রক্ত চুইয়ে পড়ছে বালকটির পা বেয়ে! বোঝা যাচ্ছিল হাঁটতে মোটেই অভ্যস্ত নয় সে। গায়ের রঙও কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়ে আছে। যেন সূর্যের আলো থেকে বহুদিন দূরে ছিল। ছেলেটিকে অনেক প্রশ্ন করেও 'আমি জানি না' ছাড়া আর কিছু উদ্ধার করা সম্ভব হলো না। অবশেষে তার পকেটে হাত ঢুকিয়ে পাওয়া গেল দুটি চিঠি। দুটি চিঠিই সামরিক বাহিনীর চতুর্থ স্কোয়াড্রন লিডার ক্যাপ্টেন ওয়েসেগনিকে লেখা। মুচি ওয়েইকম্যান তখনই তাকে নিয়ে চিঠিতে উলি্লখিত ঠিকানায় রওনা হয়ে গেলেন। বাসায় পেঁৗছানোর পর চিঠি খোলা হলো। প্রাপ্ত তথ্য জেনে রহস্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে গেল। ওই চিঠি দুটিতে লেখা ছিল 'এই বালকের নাম কাসপার হুসার, বয়স ১৭।তিনি রাজার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে আগ্রহী। তার বাবা নেই। আমি হতদরিদ্র। ছেলেটির দেখাশোনা করতে পারছি না। দয়া করে ওর জন্য একটা কিছুকরবেন।'
এরপর কাসপারের একটা ব্যবস্থা হয়। তাকে রাখা হয় একটা কক্ষের ভেতর। কিন্তু সেখানে বসেই বিচিত্র সব কাণ্ড করতে থাকে সে। এমনিতে বেশিরভাগ সময় চুপচাপ বসে থাকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা মূর্তির মতো স্থির হয়ে কী যেন ভাবে। মোটেও কথা বলে না কারও সঙ্গে। কিন্তু দেয়ালঘড়ির শব্দে কাসপার আতঙ্কিত হয়ে ছোটাছুটি শুরু করে দেয়। তার এসব ঘটনা এক কান-দুই কান হয়ে চারদিকে ছড়িয়ে পড়লেদলে দলে মানুষ আসতে থাকে তাকে দেখার জন্য। দর্শনার্থীদের একজন কাসপারকেএকটি খেলনা ঘোড়া উপহার দেয়। সারাক্ষণ সে খেলনাটি আঁকড়ে ধরে থাকে। খাবারের ব্যাপারে তার অবস্থা অন্যরকম। পানি আর রুটি ছাড়া সে কিছুই হজম করতে পারে না।
ধীরে ধীরে কাসপারের অনেক অদ্ভুত ক্ষমতার কথা প্রকাশ পায়। অন্ধকারেও সে দিব্যি দেখতে পেত। তার শ্রবণশক্তিও ছিল অসম্ভব প্রখর। ফিসফিস করে বলা কথাও সে বহুদূর থেকে শুনতে পেত। কাসপারকে অনেকে মানসিক প্রতিবন্ধী বলে সন্দেহ করেছিল। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সে কথা বলতে এবং লিখতে শেখে। এরপর তার মুখ থেকে শোনা যায় বিচিত্র এক কাহিনী। মুচি ওয়াইকম্যানের সঙ্গে দেখা হওয়ার আগে সে ৭ ফুট বাই ৪ ফুট একটি কক্ষে বন্দি হয়ে ছিল। সেই ছোট্ট ঘরে শোবার ব্যবস্থা বলতে ছিল একটা খড়ের গাদা। খাবারে সম্ভবত মাদকজাতীয় কিছু মেশানো থাকত। বেশিরভাগ সময় ঘুমাত সে। তারপর একদিনএক লোক তাকে বের করে এনে দুটো চিঠি ধরিয়ে দিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দেয়। সেখানেই দেখা হয় মুচি জর্জের সঙ্গে।যে লোকটি তাকে বন্দি করে রেখেছিল, তাকে অনেক খুঁজেও আর পাওয়া যায়নি।
অনেকে মনে করেন, কাসপার আসলে রাজপরিবারের সন্তান। সিংহাসন থেকে বঞ্চিত করার জন্য তাকে শৈশবে লুকিয়েরাখা হয়েছিল গুপ্ত কোনো কক্ষে। এসব কথা ছড়িয়ে পড়লে ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ডিসেম্বর কাসপার গুপ্তঘাতকের হাতে মারাত্মক আহত হয়। এর তিনদিন পরই মারা যায়। কিন্তু কাসপার আসলে কে, সত্যিই সে রাজপরিবারের সন্তান কি-না, এ সম্পর্কে কারও কোনো ধারণা ছিল না। সবই ছিল রহস্যময়
»» read more

হিট্টি সভ্যতা


যদিও আমি ইতিহাসের ছাত্র নই, তবুও ইতিহাস নিয়ে বরাবরই আমার পড়তে ভাল লাগে, বিশেষ করে প্রাচিন সভ্যতার ইতিহাস সর্ম্পকে, আর তা পড়তে গেলে প্রায়ই Hittites শব্দটা পাই। প্রতিবারের মতই প্রশ্ন জাগে কি এর মানে? এক সময় খুজে পেলাম হিট্টি হল একটা জাতি বা সভ্যতার নাম। আমরা জানিযে তুরস্ক দেশটা ইউরোপ ও এশিয়ায় ছড়ানো। আর তুরস্কের এশিয় অংশই আনাতোলিয়া নামে পরিচিত এবং হিট্টিরা যিশুর জন্মের ২০০০ বছর আগে সেই আনাতোলিয়াতেই গড়ে তুলেছিল এক অতুলনীয় সভ্যতা। হিট্টিদের সভ্যতাকেঅতুলনীয় কেন বললাম? কারণ, ওরাই সভ্যতায় প্রথম ন্যায়বিচার চালু করেছিল; ব্যবহার করতে শিখিয়েছিল লোহা! হিট্টিরা কথা বলত ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষায়। তবে ওরা কোত্থেকে আনাতোলিয়ায় এসেছিল-সেসব ইতিহাস অনেকচেষ্টা করেও আজ অবধি জানা যায়নি। হিট্টি শব্দটা হিব্রু ভাষার বাইবেলে আছে। ওল্ড টেস্টামেন্টে শব্দটার অর্থ অবশ্য ‘হিটটিম’। ওখানে বলা হয়েছেহিটটিমরা -‘হেত এর সন্তান’, কেনান প্রদেশের সন্তান ছিলেন হেত । আমরা জানি হিব্রুভাষীরা প্রাচীন কেনান প্রদেশে বসবাস করত। হযরত ইব্রাহীম (আ মেসোপটেমিয়ার উর (বা উরুক) নগর থেকেই তো ঈশ্বরের নির্দেশে কেনান দেশে গিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে তা হলে কি দাঁড়াল? সময়টা যিশুর জন্মের ২০০০ বছরআগে। সে সময় হিট্টিরা আনাতোলিয়ায় প্রবেশ করে। তো সেই সময় আনাতোলিয়ায় যে সব জাতি বাস করত তারা কথা বলত অ-ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষায়।হিট্টিরা তাদের ভাষা ও সংস্কৃতি গ্রাস করে নেয়। হিট্টিরা প্রথম বসতি গড়ে তুলেছিল নেসাতে, জায়গাটা বর্তমানে আনাতোলিয়ার কায়সেরিতে। এরপর হাট্টুসাস - এ সাম্রাজ্য স্থাপন করে।হিট্টিদের প্রথম দিককার প্রভাবশালী সম্রাট ছিলেন লাবরানা “সময়কাল ১৬৮০ থেকে ১৬৫০ খ্রিস্টপূর্ব ”। তাঁর সময়েহিট্টিদের রাজধানী ছিল হাট্টুসাস এ। সম্রাট লাবরানা সমগ্র আনাতোলিয়া জয় করেন; এবং তাঁর বংশধরেরা উত্তর সিরিয়া দখল করার পর ব্যাবিলন আক্রমন করে (১৫৯৫ খ্রিস্টপূর্বে)। সাপপিলুলিউমা ছিলেন হিট্টিদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্রাট। তাঁর সময়কাল:১৩৮০ থেকে ১৩৪৬ খ্রিস্টপূর্ব। সম্রাট সাপপিলুলিউমা বিদেশি আক্রমন ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন। কেবল তাই নয়, তিনি উত্তর মেসোপটেমিয়া ও সিরিয়া জয় করেছিলেন। এভাবে বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলে হিট্টিরা হয়ে উঠেছিল মিশর, ব্যাবিলন ও আসেরিয়ার সমক, যে সাম্রাজ্য সম্রাট সাপপিলুলিউমার মৃত্যুর পরও টিকে ছিল, অবশ্য নিরন্তর যুদ্ধ করে করে। খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চদশ ও চর্তুদশ শতকে এজিয়ান অবধি ছড়িয়ে ছিল হিট্টি সাম্রাজ্য। পুবে আর্মেনিয়া, দণিপুবে মেসোপটেমিয়ার অ-ধ্বাংশ আর দেিণ এখনকার সিরিয়া ও লেবানন। হিট্টি সমাজের ভিত্তি ছিল কৃষিকাজ। তাদের প্রধান কৃষি পন্য ছিলগম ও বার্লি আর গৃহ পালিত পশু লালন পালন করা যেমন ভেড়া- ষাঁড়-গরু। হিট্টিদের আরেকটি বিশিষ্ট দিক হচ্ছে পাহাড় চূর্ণ করা! অর্থাৎ, সেই ৪/৫ হাজার বছর আগে তারা পাহাড় কেটে খনিজ সম্পদের সন্ধান করত এবং সেই সময়ে তারা উত্তোলন করেছে তামা, সীসা, রুপা ও লোহা। কাজেই ধাতুবিদ্যায় তৎকালীন অন্যান্য সভ্যতার চেয়ে অগ্রসর ছিল তারা। হিট্টিরাই সভ্যতায় প্রথম লোহার ব্যবহার করে। হিট্টিরা ছিল বহুদেবতায় বিশ্বাসী। ওদের ধর্মচর্চা মৌলিক ছিল না। হিট্টিদের ধর্মবিশ্বাসে সুমের, ব্যাবিলন, আসুর সভ্যতার প্রভাব ছিল। তারা অন্যদের মতই প্রচুর দেবদেবীর মূর্তি গড়েছিল। হিট্টিদের অন্যতম দেবদেবী ছিল ঝড়ের দেবতা ও সূর্যদেবী।
হিট্টি সভ্যতা আলোচনা প্রসঙ্গে প্রাচীন মিশরের প্রসঙ্গ অনিবার্য। হিট্টিদের উন্নতির শীর্ষ সময়ে, প্রাচীন মিশরের সম্রাট ছিলেন চতুর্থ আমোনহাটপ। সম্রাট চতুর্থ আমোনহাটপ এরই অন্য নাম সম্রাট আখেনাতন। ঐ সময়টাতে সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মিশর এর সঙ্গে হিট্টিদের সংঘর্ষ হয়ে ওঠে অনিবার্য, ফলাফল হিসেবে সংগঠিত হয় খাদেসের যুদ্ধ। কিন্তু যুদ্ধ শুরুর আগেই মৃত্যু হয় সম্রাট আখেনাতনের, সময়কাল ছিল (১৩১৫/১২৯৬ খ্রিস্টপূর্ব) এরপর মিশরের সম্রাট হলেন ২য় রামেসিস । মতায় বসার অল্পদিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যায় খাদেসের যুদ্ধ আর খাদেসের যুদ্ধে সম্রাট ২য় রামেসিসের রথ এর ব্যবহার ছিল উল্লেখ করার মত। খাদেসের যুদ্ধেরপর রামেসেস নিজেকে জয়ী মনে করলেও হিট্টিরাই সিরিয়া নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল। পরে অবশ্য মিশরের সাথে হিট্টিদের সন্ধি হয়, সন্ধিচুক্তি অনুসারে মিশরিয়দের সাথে তারা পন্য আদান প্রদান করত।। হিট্টি সভ্যতার পতনহয় ১২০০ খ্রিস্টপূর্বে। মিশরীয় লেখনিতে হিট্টিদের পতনের কারণ বলা হয়েছে: সহনশীল বিচারব্যবস্থা, যদিও তাতে ব্যাবিলনের প্রভাব ছিল। তবে, ব্যবলনীয় রু বিচারব্যবস্থার তুলনায় হিট্টি বিচারব্যবস্থা যথেস্ট নমনীয় ছিল । প্রথম দিকে মারাক্তক অপরাধের জন্য মৃত্যুদন্ডের বিধান থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয় এবং অপরাধীর মৃত্যুদন্ড এমন কি শররীক নির্য়াতন করার উঠিয়ে দেয়া হয়- যা ছিল ওই সময়কারঅন্যান্য সভ্যতার স্বাভাবিক আইন। হিট্টিদের বিচারব্যস্থা ছিল তিপূরণের ওপর ভিত্তি করে প্রতিশোধের ওপর নয়। আর যেহেতু হিট্টিদের সমাজে রাজাই ছিলেন পুরোহিত, সামরিক সেনাপতিও প্রধান বিচারক। প্রথম প্রথম রাজার উপদেষ্টা পরিষদও ছিল, পরে উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্ত করা হয় আর প্রাদেশিক শাসকদের করা হয় রাজার প্রতিনিধি। একসময় দেখা গেল, প্রাদেশিক শাসকরা নিজেদের মতায়ন বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রকার অপরাধ সংগঠিত করত এবং সামান্যতিপূরণের বিনিময়ে অপরাধ থেকে মুক্তি পেত, ফলে অপরাধের পরিমান বৃদ্ধি পেতে থাকে যার ফলসূতিতে নিজেদের মধ্যে হানাহানি শুরু হয়ে যায়। আর এ কারনেই পতন হয় পৃথীবির প্রাচিনতম একটি সভ্যতার।
»» read more

রহস্যময় কমোডো ড্রাগন


প্রাণী বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রহস্য সৃষ্টি করে রেখেছিল এটি। যদিওস্থলচর দীর্ঘাকৃতি সরীসৃপ এটি তবুও এটি সারাক্ষণ মানুষ তো বটেই এমনকি প্রাণী বিজ্ঞানীদেরও চোখ এড়িয়ে চলেছিল বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার কমোজে এবং আশপাশের তিনটি দ্বীপে এদের বসতি। এইদ্বীপে আসা কিছু নাবিক এবং জেলের মাধ্যমে প্রথম মানুষ এদের কথা জানতেপারে। অবশ্যই অনেক বাড়িয়ে, রঙ চড়িয়ে। ১৯১২ সালে ওই আগ্নেয় দ্বীপে ভেঙে পড়লো এক যুদ্ধবিমান। কিন্তু বেঁচে গেল ক্ষিপ্র বৈমানিক। গভীর জঙ্গল, দিনের বেলায়ও এখানে আবছা অন্ধকার। এগুলোর মাঝে পথ চলা খুবই দুষ্কর। কয়েক গজ যেতে না যেতেই হঠাৎ শোনা গেল তীক্ষ্ণ হিসহিসানি চোখ তুলে সামনে তাকাতেই দেখতে পেল সে। কিন্তু ওটা কি? ডাইনোসর আজও বেঁচে আছে? নাকি রূপকথার পাতা থেকে জ্যান্ত হয়ে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর ড্রাগন। তের ফুটের বেশি লম্বা, মাংসল গাঢ় বাদামী রঙের শরীর। লম্বা, মোটাসোটা সামনের দুই পা। পিছনের পা দুটি অপেক্ষাকৃত ছোট। আর তার ভয়াল মুখের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসছে কমলা জিভ। একে ক্লান্ত বৈমানিক। তার উপর সামনে এই জ্যান্ত বিভীষিকা সইতে পারল না। জ্ঞান হারিয়ে লুটিয়ে পড়ল সে। ঘটনাক্রমে একটি মাছ ধরা জাহাজেরসাহায্যে ঘরে ফিরে এল বৈমানিক। বাড়িফিরে গেল ঠিকই কিন্তু পরিবেশ আর অজানা জীব দর্শনের ভয়াবহতায় মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলল সে। বিড়বিড় করে বলতে লাগল শুধু একই কথা। ‘আমি দেখেছি... ওকে দেখেছি... গল্প নয়.. সত্যিই ড্রাগন আছে।' স্বাভাবিক নিয়মেই ওই বৈমানিককে চেপে ধরলেন প্রাণী বিজ্ঞানীরা। কিন্তু মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে যাওয়ায় তার কাছ থেকে আর কিছুই জানা গেল না। এরপর ১৯২৭ সালে ওই দ্বীপে নামলেন একদল মার্কিন প্রাণীবিজ্ঞানী, কিন্তু তারা ব্যর্থ হলেন। ঘোষণা করলেন, কমোজোতে কোন ড্রাগনের অস্তিত্ব নেই। এরপর ১৯৫৬ সালে ফরাসী সরকার কিছু খ্যাতনামা বিজ্ঞানী আর চলচ্চিত্র কুশলী নিয়ে গঠিত একটি দল পাঠালো। অবশেষে বুদ্ধি আর ক্ষমতার কাছে হার মানলো প্রাগৈতিহাসিক দানব। কয়েক মিনিটের চলমান চিত্র নিয়ে দেশে ফিরে এলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু ড্রাগনের জীবনযাত্রা সম্পর্কে এবারও কিছু জানা গেল না। আবারও কমোজের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন বিজ্ঞানীরা। এবার রুশ এবং ইন্দোনেশিয়ান বিজ্ঞানীদের মিলিত প্রচেষ্টা চলল। এবার আর ফাঁকি দিতে পারল না তারা।
তাদের চালচলন, জীবনযাত্রা, বংশ বৃদ্ধি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা গেল এবার। ধরাও পড়ল কয়েকটা। জানা গেল, প্রায় এক কোটি বছর আগে অস্ট্রেলিয়ার মালভূমিতে বাস করত কমোজে ড্রাগনের আদি পুরুষরা। মনিটর জাতীয় গিরগিটির জাতভাই এই ড্রাগন।শ্রীলঙ্কার ফাব্রাগোয়াকেও এর নিকটতম প্রজাতি বলে মনে করা হয়। বর্তমানে এটি পৃথিবীর সবচাইতে বড় গিরগিটি। এরা মাংসাশী। তবে হিংস্র নয়। নির্জনতা প্রিয়। শুকর, হরিণ, কাঁকড়া, পাখি যা পায় সব খায়। গায়ে প্রচন্ড শক্তি। বিশেষ করে লেজে। লেজের ঘায়ে একটা শক্তিশালী ঘোড়াকেও কাবু করে ফেলতে পারে। বর্তমানে তাদের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শিকারীরা যাতে কমোজে আর তিনটিদ্বীপের ছায়া মাড়াতে না পারে সেজন্যও কড়া আইন করা হয়েছে।
»» read more

রহস্যময় তারাদের জন্ম ও জীবনকথা


রাতের আকাশে চোখ রেখে বিস্মিত হই আমি, বিস্মিত হও তুমি, বিস্মিত হয় সে।আর সেই আকাশ যদি হয় মেঘমুক্ত, তবে তো আমাদের মনোরাজ্যে ভর করে এক অপরূপ মোহময়তা। অসংখ্য তারার সোনালী ফুল যেন ফুটে রয়েছে আকাশের পটে। কিন্তু আমরা ক’জন খুব স্পষ্টভাবে জানি — কেমন করে জন্ম হলো এ তারাদের আর তাদের জীবনটাই বা কেমন? আজ তাহলে সে গল্পই জানবো আমরা।
নীহারিকার অভ্যন্তরস্থ ধূলিকণা ও গ্যাস সম্বলিত বিপুল পরিমাণ বায়ু যখন নিজস্ব মহাকর্ষীয় আকর্ষণের চাপেনিজের উপরেই চুপসে যেতে থাকে, তখন একটি তারার জন্ম হয়। এ সংকোচনের সময় অতি উচ্চ চাপ ও কয়েক মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উৎপন্ন হয়। এ সময় নিউক্লীয় ফিউশন বিক্রিয়া সংঘটিতহবার কারণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়। ফলে পদার্থের গোলকটি দীপ্তি ছড়ায়। কাজেই, তারা হচ্ছে নীহারিকার মধ্যে জন্ম নেওয়া প্রচণ্ডতাপে উত্তপ্ত ও উজ্জ্বল গ্যাস-পিণ্ড। এরা অতি প্রকাণ্ড আকারের, গুরুভার এবং অস্বাভাবিক রকম বেশি তাপমাত্রা বিশিষ্ট।
কোন কোন তারার ব্যাস সূর্যের ব্যাসের প্রায় ১০০গুণ আর ভর সূর্যের ভরের ১২গুণ থেকে ৫০গুণ পর্যন্ত হয়। তারকা পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৩০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৫০,০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে তারাদের রঙের ভিন্নতা দেখা যায়। সবচাইতে উত্তপ্ত তারার রঙ নীল আর শীতলতম তারার রঙ হয় লাল । সূর্যেরতাপমাত্রা এই দুই তাপমাত্রার মাঝামাঝি বলে আমরা সূর্যকে হলুদ দেখি।
জন্মের পরপরই তারার উপাদান থাকে প্রধানত প্রচণ্ড-তাপে-উত্তপ্ত-উজ্জ্বল-হাইড্রোজেন গ্যাস । এ অবস্থায় তারাটি কয়েক’শ হাজার বছর কাটিয়ে দেয়। এরপর তারার কোর (Core) বা কেন্দ্রীয় মূলবস্তুতে নিউক্লীয় ফিউশন বিক্রিয়ার দ্বারা শক্তি উৎপন্ন হতে থাকে যা প্রচণ্ড তাপ ও অত্যুজ্জ্বল আলোকশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এ ফিউশন বিক্রিয়ার ব্যাপ্তিকাল প্রায় ১০ মিলিয়ন বছর। যতদিন পর্যন্ত না কোরের হাইড্রোজেন সম্পূর্ণরূপে হিলিয়ামে পরিণত হয়, তারাটি ততদিন একইভাবে আলো বিকিরণ করতে থাকে। অবশেষে এ ভারী তারাটি একটি রক্তিম অতিদৈত্যে (Red Super-giant) পরিণত হয়। এ রক্তিম অতিদৈত্যের কোর বা মূলবস্তুতে থাকে লৌহ। হাইড্রোজেন নিঃশেষ হয়ে যাবার পর কোর বা মূলবস্তু সংকুচিত হতে থাকেকিন্তু বহিঃস্থ অংশ তখন প্রসারিত হতে থাকে, ফলে তারাটির ব্যাসার্ধ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সাথে সাথে পৃষ্ঠ-তাপমাত্রা হ্রাস পেয়ে তারাটি ক্রমান্বয়ে শীতল হতে থাকে। পরবর্তী কয়েক মিলিয়ন বছরে প্রচুর নিউক্লীয় সংঘটিত হয় এবং তারাটি এমন একটি রূপ পায় যে এর লোহাময় কোরের চারপাশে বিভিন্ন উপাদানের আস্তরণ সৃষ্টি হয়।এমতাবস্থায় কোরের সংকোচন খুব বেশি হয় বলে এর ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং মধ্যাকর্ষণজনিত চাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। তখন মধ্যাকর্ষণের বিরুদ্ধে তারাটি আর নিজেকে বহন করতে পারে না। এ পরিস্থিতিতে ঘটে এক বিস্ময়কর ঘটনা; কোরটি হঠাৎ করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে (প্রায় ১ সেকেন্ডে) উচ্চ শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে এর ক্রিয়াশক্তির বিলুপ্তি ঘটায় ও বাড়তি ওজন হারায়। একেই বলে সুপারনোভা (Supernova) বিস্ফোরণ।

একটা গোটা ছায়াপথের আলোর চেয়ে বেশি উজ্জ্বলতা নিয়ে একটা সুপার নোভা অল্প সময়ের জন্য জ্বলে ওঠে। কখনও যদিসুপার নোভা বিস্ফোরণের পরও কোরটি দৈবাৎ টিকে যায় এবং টিকে যাওয়া কোরেরভর যদি সূর্যের ভরের দেড় থেকে তিন গুণের মধ্যে হয় তবে তা খুবই সংকুচিত হয়ে অতীব ঘনত্ব ও ক্ষুদ্র আয়তন বিশিষ্ট নিউট্রন তারকায় (Neutron Star) পরিণত হয়। Red Super-giant এরব্যাস যেখানে ছিল প্রায় ১০০ মিলিয়ন কিলোমিটার (১০০০০০০০০ km), সেখানে একটি নিউট্রন তারকার ব্যাস কমে এসে দাঁড়ায় প্রায় মাত্র ১০ কিলোমিটারে (১০ km)। নিউট্রন তারকার ঘনত্ব এতই বেশি যে এর অভ্যন্তরস্থ পদার্থের এক চা-চামচ পরিমাণের ওজন প্রায় ১ বিলিয়নটন (১০০০০০০০০০ টন)।
আর সুপার নোভা বিস্ফোরণের পর টিকে যাওয়া কোরের ভর সূর্যের ভরের তিনগুণ অপেক্ষা বেশি হলে তখন কোরটি অনির্দিষ্টভাবে সংকুচিত হতে থাকে এবং এর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ এতো ভয়াবহ রকম বৃদ্ধি পায় যে, কোরটি তার প্রভাবযুক্ত অঞ্চলে উপস্থিত সকল পদার্থকে এমনকি আলোককেও প্রচণ্ডভাবেআকর্ষণ করে নিজের মধ্যে বিলীন করে ফেলে। ফলে সেখান থেকে আলোও ফিরে আসতেপারে না। তখন এ তারাটি রূপান্তরিত হয়মহাবিস্ময়ের আধার “ কৃষ্ণগহ্বর ” বা Black Hole -এ।

কোন বস্তুতে আলো পড়ে, সেই আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে ফিরে এলে (অর্থাৎ , প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এসে আমাদের চোখের রেটিনার আলোক সংবেদী কোষে আঘাত করলে) তবেই আমরা বস্তুটিকেদেখতে পাই। কৃষ্ণগহ্বর এ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটায় বলে আমরা কৃষ্ণগহ্বরকে চোখে দেখি না। শুধুমাত্র যখন এ মহাখাদক ভোজনে রত হয়, তখনই তার অস্তিত্ব বুঝতে পাড়া যায়। তবে বুঝতে পারার জন্য এ ভোজ পর্বে ভোজ্য বস্তুটি অবশ্যই হতে হবে “আলো”। কেননা, কৃষ্ণগহ্বর যখন আলোকে উদরস্থ করতে থাকে, তখন কৃষ্ণগহ্বরের চতুর্দিকে আলোর ঘূর্ণায়মান বলয় তৈরিহয় যা অনেকটা মশার কয়েলের আকৃতির।
ক্রমে বিলুপ্ত এ ঘূর্ণায়মান আলোর বলয় নিজেকে উৎসর্গ করতে করতে যেন আমাদের বলে যায়, “ওগো মানুষেরা ! তোমরা যাকে “কৃষ্ণগহ্বর” বলো, সেই সর্বনাশা মহাখাদকের অবস্থান এখানটাতে … … …

»» read more

movie :- AVP: Alien


AVP: Alien vs. Predator (2004)

Action | Adventure

Size: 701.10 MB

Quality: 720p

http://www.yify-torrents.com/download/start/Alien_vs_Predator_2004.torrent

[>EnjoY<]
»» read more

অক্টোপাস


অক্টোপাসের হৃদয়ের সংখ্যা ৩ টি ।
এছাড়াও আটটি পা ও পুরো শরীর
নিয়ে এরা সাগরে মেতে উঠে এক
অবিস্বাশ্য খেলায় ।নিজের শরীরের
রং পাল্টে ছদ্ধবেশ ধারন
করা অক্টোপাসের একটি সহজাত গুন ।
মূহুর্তের মধ্যে এরা বার বার যে কোন
রং ধারন করে শুধু মাত্র হান্টারের কবল
থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য ।
বড় বিচিত্র এদের শিকারের
কায়দা,প্রথমে শিকারকে লক্ষ্য
করে নিজের শরীরে উত্পন্ন
কালো রং ছুঁড়ে দিবে তার পর
শিকারকে বদ করবে ।কিন্তু মজার
বিষয়টি হল অক্টোপাসের চোখ আয়তাকার
বলে এরা পানিতে খুব
ভালো একটা দেখতে পায় না । খাদ্যের
অভাব পড়লে নিজ গোত্রের-ই (অক্টোপাস)
কাউকে ছাড়ে না এই অক্টোপাস ।আবার
অতিরিক্ত খাদ্যাভাব
দেখা দিলে নিজের পা-ই
খেয়ে ফেলে এই প্রানীটি ।কিন্তু সেই
পা আবারো গজিয়ে যায় ।অবশ্য
নিজেকে রক্ষার জন্যই প্রকৃতির এই
অভিনব ব্যবস্থা ।
»» read more

ইন্ডিয়ান সুপারহিট মুভি “Rowdy Rathore” জটিল প্রিন্ট( DVDRIP)!!!ডাউনলোড করুন এখনই!!!



কেমন আছেন সবাই আশা করি ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনাদের সবার জন্য আমি একটা ইন্ডিয়ান সুপারহিট মুভি নিয়ে আসলাম ।
ছবিটির নাম হয়তো সবাই জানেন !!!
আজকে ছবিটা পেয়ে গেলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম !!!
ছবির নাম “রাউডি রাথর” ছবির পরিচালক “প্রভু দেব” । মিউজিক সজীব ওয়াজিদ করা , অভিনয়ে রয়েছেন অক্ষয় কুমার , সোনাক্ষী সিংহা এবং আরো অনেকে

স্ক্রীনশট:



 ইনফরমেশন:


http://www.imdb.com/title/tt2077833/
Genres: Action | Comedy
Cast: Akshay Kumar, Sonakshi Sinha And More….
Producer: Sanjay Leela Bhansali, Ronnie Screwvala
Director: Prabhu Deva
Music: Sajid-Wajid
Release Date: 01-Jun-2012Shiva (Akshay Kumar) is a small time conman in love with Priya (Sonakshi Sinha), a pretty girl whom he met at a wedding he wasn’t invited to. Into this picture perfect world enters six year old Neha who inexplicably believes Shiva to be her dad! And if this wasn’t bad enough, Shiva also becomes the object of a series of life threatening attacks by a gang of deadly criminals who seem to know something he doesn’t. While trying desperately to save his life and love, Shiva stumbles upon a deadly secret. A secret that will take him to a small town in Bihar; a town terrorized by a ruthless politician and the mafia he controls; a town whose inhabitants only hope for redemption is … Shiva!File: Rowdy.Rathore.2012.1CD.DvDRip.ESubs.FahimAdib.Doridro.com.avi
Size: 732890478 bytes (698.94 MiB), duration: 02:23:44, avg.bitrate: 680 kb/s
Audio: mp3, 32000 Hz, stereo, 96 kb/s
Video: mpeg4, yuv420p, 608×256, 23.98 fps(r)
    আর বেশি কিছু বলবো না । এখনই লিঙ্ক থেকে মুভিটা নামিয়ে নিন!!!!!

                                        Part 1 — এখানে

                                        Part 2 — এখানে

                                        Part 3 — এখানে

                                        Part 4 — এখানে

 বিঃ দ্রঃ সব গুলো পার্ট ডাওনলোড করে WinRar/7zip দিয়ে এক্সট্রাক্ট করলেই হবে । WinRAR লেটেস্ট


                                                                    http://jumbofiles.com/oekwy2l7ynho

                                                                    http://180upload.com/4rrmeib4ernu                                                                                                                          
ইংলিশ সাবটাইটেল ডাউনলোড করতে এখানে যান :http://www.mediafire.com/?wlqk5ejf2p51xgo ,
http://jumbofiles.com/7h8n0ft9tww4 ,
http://180upload.com/7f1p457mlfqa
»» read more

ডাউনলোড করুন নতুন মুভি Ek Tha Tiger (2012) 300MB Hindi Movie HD (ঈদ স্পেশাল)

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক । আজ আপানদের সাথে শেয়ার করছি জটিল এই মুভিটি Ek Tha Tiger (2012)
Director: Kabir Khan
Release Date: 15 August 2012
Genre: Action | Romance | Thriller
Stars: Salman Khan, Katrina Kaif and Bella Boyd

Screen Shot Of Hindi Movie Ek Tha Tiger 2012 300MB Short Size Download And Watch Online Free at worldfree4u.com
Resumable Mediafire Download Link For Hindi Film Ek Tha Tiger 2012 300MB Short Size Watch Online Download
Watch Online Full Hindi Movie Ek Tha Tiger 2012 300MB Short Size On Putlocker Blu Ray Rip
Resumable Single Download Link For Hindi Film Ek Tha Tiger 2012 300MB Short Size Watch Online Download High Quality

Image

||Download Via Single Resumable Links Size: 299MB||

»» read more

সত্যজিত রায়ের অসাধারন একটি মুভি হীরক রাজার দেশে (মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড লিংক)

চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে সত্যজিৎ ছিলেন বহুমুখী এবং তাঁর কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র পথের পাঁচালী ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিল কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া “শ্রেষ্ঠ মানব দলিল” (Best Human Document) পুরস্কারটি। পথের পাঁচালি, অপরাজিত ও অপুর সংসার – এই তিনটি চলচ্চিত্রকে একত্রে অপু ত্রয়ী বলা হয়, এবং এই চলচ্চিত্র-ত্রয়ী তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ বা ম্যাগনাম ওপাস হিসেবে বহুল স্বীকৃত। চলচ্চিত্র মাধ্যমে সত্যজিৎ চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ন, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, শিল্পী-কুশলীদের নামের তালিকা ও প্রচারণাপত্র নকশা করাসহ নানা কাজ করেছেন। চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি ছিলেন একাধারে কল্পকাহিনী লেখক, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ ও চলচ্চিত্র সমালোচক। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু পুরস্কার পেয়েছেন। তবে এগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ১৯৯১ সালে পাওয়া একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কারটি (অস্কার), যা তিনি সমগ্র ।কর্মজীবনেরস্বীকৃতি হিসেবে অর্জন করেন
হীরক রাজার দেশে বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় পরিচালিত একটি জনপ্রিয় চলচ্চিত্র। রুপকের আশ্রয় নিয়ে চলচ্চিত্রটিতে কিছু ধ্রুব সত্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এটি গুপী গাইন বাঘা বাইন সিরিজের একটি চলচ্চিত্র। এর একটি বিশেষ দিক হচ্ছে মূল শিল্পীদের সকল সংলাপ ছড়ার আকারে করা হয়েছে। তবে কেবল একটি চরিত্র ছড়ার ভাষায় কথা বলেননি। তিনি হলেন শিক্ষক। এ দ্বারা বোঝানো হয়েছে একমাত্র শিক্ষক মুক্ত চিন্তার অধিকারী, বাদবাকি সবার চিন্তাই নির্দিষ্ট পরিসরে আবদ্ধ।
‘হীরক রাজার দেশে’ আমার জীবনে দেখা সেরা সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম।
সবচেয়ে বেশি জটিল লাগতো এই কথাটি
দড়ি ধরে মারো টান
রাজা হবে খান খান
চিত্র:Hirakposter.jpg

Image
18561 পোর্টেবল সফটওয়্যার এর ভূবনে আপনাকে স্বাগতম !!!!
»» read more

হুমায়ূন আহমেদ সমগ্র – পিডিএফ ই-বুক **মিডিয়াফায়ার লিঙ্কস**


হুমায়ুন আহমেদ আমাদের সাহিত্যে যা কিছু সৃষ্টি করে গেছেন তা অবিনশ্বর। আমাদের নতুন প্রজন্ম যেন তার লেখা থেকে ভালো কিছু শিক্ষা লাভ করতে পারে এটাই আমাদের কাম্য।অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম হুমায়ুন আহমেদ সমগ্র বের করব। ভাবতেই পারিনি মানুষটি এভাবে চলে যাবেন। কিন্তু এটাই সৃষ্টির কঠিন নিয়ম। তাঁর লেখার মাধ্যমে তিনি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন। তাই তাঁর লেখাগুলো সবার মাঝে পৌঁছে দেয়ার ক্ষুদ্র চেষ্টা করেছি মাত্র।
হুমায়ুন আহমেদ এর সব লেখাগুলো নির্ঘুম রাত কাটিয়ে নেট ঘেঁটে ঘেঁটে বের করা কঠিন ছিল কিন্তু অসম্ভব কিছু ছিল না। মিসির আলি আর হিমু সিরিজ এ আমি চেষ্টা করেছি সিরিয়ালটা বজায় রাখতে। যাতে সবাই গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকতে পারেন। আমি নিজে সবগুলো বই পড়ি নি। তাই সিরিয়াল গুলো সঠিক কিনা বলতে পারবো না। কোনও জায়গায় ভুল হলে আমাদের জানাবেন [http://www.facebook.com/groups/DownloaDnCollectioN]
কোনও বই বাদ পরে গেলে এবং বইটি যদি আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে প্লিজ বইটি আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
আমি চেষ্টা করেছি বেস্ট পিডিএফ প্রিন্ট গুলো সংগ্রহ করতে। জানি না কতটুকু সফল হয়েছি। হয়তো অনেক বই বাদ পড়েছে, হয়তো সাজানোয় ভুল হয়েছে। মানুষ মাত্রই ভুল, তাই ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ করছি।


List Of Books================================
Humayun Ahmed Somogro [ DownloaDnCollectioN ]
================================
Himu
Misir Ali
Other Books
Shuvro
====
Himu
====
1 Moyurakkhi By Humayun Ahmed [1990].pdf
2 Dorjar Opashe By Humayun Ahmed [1992].pdf
3 Himu By Humayun Ahmed [1993].pdf
4 Parapar By Humayun Ahmed [1993].PDF
5 Ebong Himu By Humayun Ahmed [1995].pdf
6 Himur Hate Koyekti Neel Poddo By Humayun Ahmed [1996].pdf
7 Himur Ditiyo Prohor By Humayun Ahmed [1997].pdf
8 Himur Rupali Ratri By Humayun Ahmed [1998].pdf
9 Ekjon Himu Koekti Jhin Jhin Poka By Humayun Ahmed [1999].pdf
10 Tomader Ei Nogore By Humayun Ahmed [2000].pdf
11 Chole Jay Bosonter Din By Humayun Ahmed [2002].pdf
12 Se Ashe Dhire By Humayun Ahmed [2003].pdf
13 Himu Mama By Humayun Ahmed [2004].pdf
14 Angul Kata Jaglu By Humayun Ahmed [2005].pdf
15 Holud Himu Kalo RAB By Humayun Ahmed [2006].pdf
16 Aaj Himur Biye By Humayun Ahmed [2007].pdf
17 Himu Remand-E By Humayun Ahmed [2008].pdf
18 Himur Ekanto Sakkhatkar By Humayun Ahmed [2008].pdf
19 Himur Madhyadupur By Humayun Ahmed [2009].pdf
20 Himur Babar Kothamala By Humayun Ahmed [2009].pdf
21 Himur Neel Jochna By HumayunAhmed [2010].pdf
22 Himur Ache Jol By Humayun Ahmed [2011].pdf
23 Himu Ebong Ekti Russian Pori By Humayun Ahmed [2011].pdf
24 Himu Ebong Harvard Ph.D. Boltu Bhai By Humayun Ahmed [2011].pdf
Moyurakkhir Tire.pdf
=========
Misir Ali
=========
1 Devi (The Goddess) By Humayun Ahmed.pdf
2 Nishithini (The Night Roamer) By Humayun Ahmed.pdf
3 Nishad (Nishada – An indigenous tribe inhabiting ancient India, according to sources in Hindu mythology) By Humayun Ahmed.pdf
4 Anyobhubon (The Other World) By Humayun Ahmed.pdf
5 Brihonnola (The Eunuch) By Humayun Ahmed.pdf
6 Bhoy (Fear) By Humayun Ahmed.pdf
7 Bipod (Danger) By Humayun Ahmed.pdf
8 Onish By Humayun Ahmed.pdf
9 Misir Alir Amimangsito Rahasya (The Unsolved Mystery of Misir Ali) By Humayun Ahmed.pdf
10 Ami Ebong Amra (I and We) By Humayun Ahmed.pdf
11 Tondrabilash (Tondra = Slumber; Bilash= Luxury) By Humayun Ahmed.pdf
12 Ami-ee Misir Ali (I am Misir Ali) By Humayun Ahmed.pdf
13 Bagh-Bondi Misir Ali (Tiger Trapped Misir Ali) By Humayum Ahmed.pdf
14 Kohen Kobi Kalidash (So Says the poet Kalidas) By Humayun Ahmed.pdf
15 Hartan Ishkapon (Hearts-Spades) By Humayun Ahmed.pdf
16 Misir Ali’r Choshma (Misir Ali’s Glasses) By Humayun Ahmed.pdf
17 Misir Ali! Apni Kothai (Misir Ali! Where Are You) By Humayun Ahmed.pdf
18 Misir Ali Unsolved By Humayun Ahmed.pdf
19 Poofi By Humayun Ahmed.pdf
20 Misir Ali Bishoyok Rochona Jokhon Namibe Adhar By Humayun Ahmed.pdf
===========
Other Books
===========
1971 By Humayun Ahmed.pdf
Aaj Ami Kothao Jabo Naa By Humayun Ahmed.pdf
Aaj Chitrar Biye By Humayun Ahmed.pdf
Aaj Dupure Tomar Nimantron By Humayun Ahmed [2009].pdf
Achinpur By Humayun Ahmed.pdf
Adbhut Sob Golpo By Humayun Ahmed.pdf
Ahok by Humayun Ahmed [Science Fiction].pdf
Akash Jora Megh By Humayun Ahmed.pdf
Amar Ache Jol By Humayun Ahmed.pdf
Amar Priyo Voutik Golpo By Humayun Ahmed.pdf
Ami Ebong Koyekti Projapoti By Humayun Ahmed.pdf
Amra Keu Basay Nei By Humayun Ahmed.pdf
Ananto Nakkhatro Bithi By Humayun Ahmed [Science Fiction And Birth Day Special].pdf
Andhokarer Gaan By Humayun Ahmed.pdf
Anyodin By Humayun Ahmed.pdf
Aporahnyo By Humayun Ahmed.pdf
Ashabori By Humayun Ahmed.pdf
Asmanira Tin Bon By Humayun Ahmed.pdf
Ayna Ghor By Humayun Ahmed.pdf
Badol Diner Dwitiyo Kodom Phul By Humayun Ahmed [2009].pdf
Badshah Namdar By Humayun Ahmed.pdf
Ballpoint By Humayun Ahmed.pdf
Basor By Humayun Ahmed.pdf
Bohubrihi By Humayun Ahmed.pdf
Botol Vut By Humayun Ahmed.pdf
Brikkhakatha By Humayun Ahmed.pdf
Brishti Bilash By Humayun Ahmed.pdf
Brishti O Meghomala By Humayun Ahmed.pdf
Chander Aloy Koyekjon Jubok By Humayun Ahmed.pdf
Chayabithi By Humayun Ahmed [Eid Release].pdf
Cheleta By Humayun Ahmed.pdf
Chokkhe Amar Trishna By Humayun Ahmed [2009].pdf
Choto Golpo By Humayun Ahmed.pdf
Dar Kaker Songsar Kingba Maje Maje Tobo Dekha Pai By Humayun Ahmed .pdf
Dekha Na Dekha By Humayun Ahmed.pdf
Deyal – Humayun Ahmed.pdf
Dighir Jola Kaar Chayago By Humayun Ahmed [2009].pdf
Diner Shese By Humayun Ahmed.pdf
Ditiyo Manob By Humayun Ahmed [Science Fiction].pdf
Dui Duari By Humayun Ahmed.pdf
Ei Ami By Humayun Ahmed.pdf
Ei Megh Rodro Chaya By Humayun Ahmed.pdf
Eki Kando! By Humayun Ahmed.pdf
Ekjon Mayaboti By Humayun Ahmed.pdf
Ekti Cycle Ebong Koyekti Dahuk Pakhi By Humayun Ahmed.pdf
Ele-Bele.1 By Humayun Ahmed.pdf
Ele-Bele.2 By Humayun Ahmed.pdf
Elebele By Humayun Ahmed.pdf
Ema By Humayun Ahmed.pdf
Fiha Somikoron By Humayun Ahmed.pdf
Fountain Pen By Humayun Ahmed.pdf
Gouripur Jongshon (Junction) By Humayun Ahmed.pdf
Ireena By Humayun Ahmed.pdf
Jadukar By Humayun Ahmed.pdf
Jalil Shaheber Petition By Humayun Ahmed.pdf
Jibonkrishno Memorial High School By Humayun Ahmed.pdf
Jochna O Jononir Golpo By Humayun Ahmed.pdf
Jodiyo Sandhya By Humayun Ahmed.pdf
Jol Jochna By Humayun Ahmed.pdf
Jol Poddo By Humayun Ahmed.pdf
Kalo Jadukor by Humayun Ahmed.PDF
Kathpencil By Humayun Ahmed.pdf
Ke Kotha Koi By Humayun Ahmed.pdf
Kichu Shoishob By Hymayun Ahmed.pdf
Kichukkhan By Humayun Ahmed.pdf
Kobi 1, 2 & 3 By Humayun Ahmed.pdf
Kothau Keu Nei By Humayun Ahmed.pdf
Krishno Pokkho By Humayun Ahmed.pdf
Kudduser Ekdin By Humayun Ahmed.pdf
Kuhok By Humayun Ahmed.pdf
Kuhurani By Humayun Ahmed.pdf
Kutu Mia By Humayun Ahmed.pdf
Lilaboti By Humayun Ahmed [Part.1].pdf
Lilaboti By Humayun Ahmed [Part.2].pdf
Lilaboti By Humayun Ahmed [Part.3].pdf
Lilaboti By Humayun Ahmed.pdf
Lilua Batash By Humayun Ahmed.pdf
Maddhanya By Humayun Ahmed [Part.1].pdf
Maddhanya By Humayun Ahmed [Part.2].pdf
Maddhanya.2 By Humayun Ahmed [Part.1].pdf
Maddhanya.2 By Humayun Ahmed [Part.2].pdf
Magic Munshi By Humayun Ahmed.pdf
Manobi By Humayun Ahmed [2009].pdf
Matal Haowa By Humayun Ahmed.pdf
Megh Boleche Jabo Jabo By Humayun Ahmed.pdf
Megher Opor Bari By Humayun Ahmed.pdf
Mirar Gramer Bari By Humayun Ahmed.pdf
Mojar Bhoot By Humayun Ahmed.pdf
Mrinmoyee By Humayun Ahmed.pdf
Mrinmoyir Mon Bhalo Nei By Humayun Ahmed.pdf
Nabani By Humayun Ahmed.pdf
Nalini Babu B. Sc By Humayun Ahmed.pdf
Nandito Noroke By Humayun Ahmed.pdf
Nee By Humayun Ahmed.pdf
Neel Aporajita By Humayun Ahmed.pdf
Neel Hati By Humayun Ahmed.pdf
Neel Manush By Humayun Ahmed.pdf
New York Er Nil Akashe Jhokjhoke Rod – Humayun Ahmed.pdf
Nirbachito Bhooter Golpo By Humayun Ahmed.pdf
Nirbason By Humayun Ahmed.pdf
OhoK By Humayun Ahmed.pdf
Omanush By Humayun Ahmed [Eid Release].pdf
Omega Point By Humayun Ahmed.pdf
Onil Bagchir Ekdin by Humayun Ahmed.pdf
Onnodin By Humayun Ahmed.pdf
Opekkha By Humayun Ahmed.pdf
Oyomoy By Humayun Ahmed.pdf
Paap By Humayun Ahmed.pdf
Pakhi Amar Ekla Pakhi By Humayun Ahmed.pdf
Parul O Tinti Kukur By Humayun Ahmed.pdf
Payer Tolay Khrom – Humayun Ahmed.pdf
Poka By Humayun Ahmed.pdf
Premer Golpo By Humayun Ahmed [Valentine's Special].pdf
Priyotomeshu By Humayun Ahmed.pdf
Putro Nishad.pdf
Putul By Humayun Ahmed.pdf
Raboner Deshe Ami Ebong Amra By Humayun Ahmed.pdf
Rodon Vora E Bosonto By Humayun Ahmed.pdf
Rong Pencil By Humayun Ahmed.pdf
Rupa by Humayun Ahmed.pdf
Rupar Palanko By Humayun Ahmed.pdf
Sajghor By Humayun Ahmed.pdf
Sanaullar Mohabipod By Humayun Ahmed [2009].pdf
Se O Nortoki By Humayun Ahmed.pdf
Sedin Choitramas By Humayun Ahmed.pdf
Shankhoneel Karagar By Humayun Ahmed.pdf
Shob Jatra By Humayun Ahmed.pdf
Shunya by Humayun Ahmed.PDF
Shyamol Chaya By Humayun Ahmed [Independence Day Release].pdf
Sobai Gechhe Bone By Humayun Ahmed.pdf
Sokol Kata Dhonno Kore By Humayun Ahmed.pdf
Sourov By Humayun Ahmed.pdf
Tara Tin Jon By Humayun Ahmed.pdf
Tetul Bone Jochna By Humayun Ahmed.pdf
The Exorcist By Humayun Ahmed.pdf
Tithir Neel Toyale By Humayun Ahmed.pdf
Tomader Jonno Valobasha By Humayun Ahmed.pdf
Tomake By Humayun Ahmed.pdf
Tumi Amay Dekechile Chutir Nimontrone By Humayun Ahmed.pdf
Uralpankhi By Humayun Ahmed.pdf
Uthon Periye Dui Paa By Humayun Ahmed.pdf
======
Shuvro
======
Daruchini Dip By Humayun Ahmed.pdf
Ei Shuvro Ei! By Humayun Ahmed.pdf
Megher Chaya By Humayun Ahmed.pdf
Rupali Dip By Humayun Ahmed.pdf
Shuvro By Humayun Ahmed.pdf
Shuvro Geche Bone By Humayun Ahmed.pdf

মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড লিঙ্কস :

Part 1

Part 2

Part 3

Part 4

Part 5

Part 6

Part 7

Download All The Parts & Then Extract With 7zip Or WinRar

»» read more

প্রোগ্রামিং শিখি

প্রোগ্রামার হতে চান বা হবেন এমন চিন্তা ভাবনা যাদের তাদের জন্য আমার এই টিউন । প্রোগ্রামার হতে হলে সবার আগে C  language শিখতে হয় । অনেক ইংরেজী বইও আছে কিন্তু অনেকের তা বুজতে সমস্যা হয় তাই তামিম শাহরিয়ার সুবিন একটি বাংলা বই লিখেছেন কম্পিউটার প্রোগ্রামিংতামিম শাহরিয়ার সুবিন চমৎকার একটি বই উপহার দিয়েছেন আমাদেরকে । C  language শিখার জন্য খুব ভাল একটি বই ।
বইটি পড়তে  -
http://cpbook.subeen.com/
http://books.google.com.bd/books?id=5MB1ANrJHNUC
বইটি কিনতে  -
http://rokomari.com/book/10053
এরই মধ্যে আরেকটা website – এর কথা বলে দেই Rokomari.com এখানে আপনি অর্ডার কবেন শুধু আপনার বাসায় গিয়ে বই দিয়ে আসবে ।
বিস্তারিত জানুন –  http://rokomari.com/;jsessionid=FB4B73C974DADAA0E8A682A2D2388501?locale=bnCompute programming
»» read more

আপনার ব্লগ বা যে কোনো ব্লগের পোস্ট আপনার পেজ এ শেয়ার করুন RSS দিয়ে

যাদের ব্লগ আছে তাদের সবসময়ের চিন্তা থাকে তার নিজের ব্লগের পোস্ট গুলো যেনো সবাই জানুক , এজন্য তারা সরনাপন্ন হয় বিভিন্ন সোশাল নেটওয়ার্কের । আর ব্লগের পোস্ট গুলো যত দ্রুত সম্ভব সোশাল সাইট গুলোতে পাব্লিশ করার জন্য জনপ্রীয় হয়ে উঠছে RSS এপ্স গুলো । আজ আমরা এখানে শিখব কিভাবে আপনার ব্লগের পোস্ট গুলো আর এস এস ব্যাবহার এর মাধ্যমে ফেসবুক এ শেয়ার করতে পারবেন ।
প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্টে লগিন করে এই লিঙ্ক এ যান ।
::
তারপর GO TO Apps এ ক্লিক করুন

::
তারপর Allow তে ক্লিক করুন

::
তারপর এখানে Add A new Publishing Plan এ ক্লিক করুন ।

::
এখন Creat Publishing Plan এ ক্লিক করুন

::
তারপর এই নিউ পেজ এ Add Source এ ক্লিক করুন

::
নিউ পেজ এ আপনি আপনার সাইট বা যে পেজ থেকে আর এস এস করতে চান সে পেজ এর নাম লিখুন

::
এবার আবার Target এ ক্লিক করুন

::
নিউ উইন্ডো থেকে আপনার পেজ এবং কি হেসেবে পোস্ট করতে চান তা উল্লেখ করে সেভ করুন

::
তারপর ON এ ক্লিক করুন খেল খতম :)
»» read more

অনিবন্ধিত প্রতি সিমে ৫০ ডলার জরিমানা

বিটিআরসির সিদ্ধান্ত: অনিবন্ধিত প্রতি সিমে ৫০ ডলার জরিমানা

http://jantechaydesh.com/wp-content/uploads/2012/08/bd-Mobile-Companies-networks.png

অনিবন্ধিত সিম বিক্রি করলেই ৫০ ডলার জরিমানা গুনতে হবে মোবাইল ফোন কোম্পানিকে।  মোবাইল ফোনে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আবদেনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) অবাধে সিম বিক্রির ওপর এমন শর্ত ও বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। আগামী ১২ই অক্টোবর থেকে এ নিয়ম কার্যকর করা হচ্ছে। বিটিআরসি, পুলিশ ও র‌্যাব সূত্রে জানা যায়- অপরাধীরা রেজিস্ট্রেশনবিহীন সিম ব্যবহার করে। এ কারণে তাদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়ন না। কারণ ওইসব নম্বরের কোন রেজিস্ট্রেশনই নেই। আর দু-একটি রেজিস্ট্রেশন পাওয়া গেলেও ঠিকানা ও ছবি সবই ভুয়া। সম্প্রতি এ ধরনের ৯৫টি সিম বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। সমপ্রতি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বেশিরভাগ সংস্থার পক্ষ থেকে আন রেজিস্টার্ড সিম বিক্রি বন্ধ করতে বিটিআরসির কাছে  একাধিকবার আবেদন জানিয়েছে। ওই আবেদনে সাড়া দিয়ে আগামী ১২ই অক্টোবরের পর সব প্রি-অ্যাকটিভেটেড সিম ও রিম (আগে থেকে চালু) বাজারে না দিতে নির্দেশ দিয়েছে বিটিআরসি। গত মঙ্গলবার বিটিআরসি থেকে সবগুলো মোবাইল ফোন অপারেটরদের কাছে এ নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ১২ই অক্টোবর থেকে কোন গ্রাহক কেনার সময় যে তথ্য দেবেন তা নিশ্চিত হয়েই সিমগুলো চালু করা হবে। কারও তথ্য ভুল থাকলে ওই সিম আর চালু হবে না। ওই সময়ের পর বাজারে কোন কোম্পানির প্রি-অ্যাকটিভ সিম পাওয়া গেলে তাকে প্রতিটি সিমের জন্য ৫০ ডলার বা সমমূল্যের টাকা জরিমানা দিতে হবে। বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, নিবন্ধন ছাড়াই সিম চালু করা যায় বলে অবৈধ ভিওআইপির কাজে অনেক সংযোগ ব্যবহার করা হচ্ছে। সমপ্রতি উত্তরা থেকে অবৈধ ভিওআইপির অভিযোগে আটক করা হয় ১৫ হাজারের বেশি সিম। এ জন্য গত মঙ্গলবার ছয় অপারেটরকে সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদ বলেন, র‌্যাব ও পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে। নিবন্ধিত সিমে সঠিক তথ্য না থাকায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য নানা ধরনের সমস্যা হয়।  তাই চিঠি দিয়ে এখন তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করে সংযোগ চালু করতে হবে অপারেটরদের। এজন্য ৯০ দিন সময় বেঁধে দেয়া হয়েছিল। এ সময় শেষ হচ্ছে ১১ই অক্টোবর। ফলে ১২ই অক্টোবরের পর থেকে প্রি-অ্যাকটিভেটেড সিম বিক্রি করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে বিটিআরসি। বিষয়টি মনে করিয়ে গত মঙ্গলবারও তাদের চিঠি দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

জানা গেছে, গত ১১ই জুলাই বিটিআরসি কার্যালয়ে অপারেটরদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে প্রি-অ্যাকটিভেটেড সিম বিক্রি বন্ধে তিন মাস সময় বেঁধে দিয়েছিল নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। এ সময়ের মধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল তাদের। সে অনুযায়ী ১২ই অক্টোবরের পর কোনো অপারেটরের প্রি-অ্যাকটিভেটেড সিম ও রিম বাজারে পাওয়া গেলে প্রতিটি সিম বা রিমের বিপরীতে ৫০ ডলার জরিমানা করা হবে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি। বিক্রির সময় যথাযথ প্রক্রিয়ায় নিবন্ধন শেষে প্রতিটি সিম চালুর বিধান থাকলেও তা লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে সব অপারেটরের বিরুদ্ধে। বর্তমানে নিবন্ধন না করেও ব্যবহার করা যায় সংশ্লিষ্ট অপারেটরের সংযোগ। নিবন্ধনহীন সিম ব্যবহারের কারণে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বাড়ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিসি মাসুদুর রহমান বলেন, বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ৮ মাসে ৯৫টি সিম বন্ধ করা হয়েছে। ওইসব সিমের রেজিস্ট্রেশন ভুয়া বলে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এসব সিম দিয়ে চাঁদা দাবি বা হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিটিআরসি থেকে অপারেটরদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, সামপ্রতিক সময়ে মোবাইল ফোনে চাঁদা দাবি, হুমকি প্রদান, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ফোন ব্যবহার করে নানা ধরনের সন্ত্রাসী ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। নিবন্ধন ছাড়া সিম বিক্রি করায় এসব ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না। এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, নির্বাচন কমিশন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও সেলফোন অপারেটরদের প্রতিনিধির সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে বিটিআরসি। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিবন্ধন নিশ্চিত না করে গ্রাহকের সংযোগ চালুর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিটিআরসির নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ গ্রাহক নিবন্ধন তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটর দায়ী থাকবে। নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজ ব্যবহার উপযোগী না হওয়া পর্যন্ত ম্যানুয়াল ব্যবস্থায় এসব তথ্য যাচাই করে গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে। পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর সংযোগ চালু করতে হবে। আর নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেজ ব্যবহার উপযোগী হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে প্রত্যেক অপারেটরকে অটোমেটেড কানেকশন অ্যাক্টিভেশন চালুর ব্যবস্থা করতে হবে।
»» read more

ফ্রিল্যান্সিং কােজর বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারের পরামর্শ


আপনি ডাটা এন্ট্রি অথবা গ্রাফিক ডিজাইন অথবা ওয়েব ডিজাইন যে ফ্রিল্যান্সিং কাজই করুন না কেন, কাজ পাওয়ার জন্য বিড করতে হয়। প্রচলিত ভাষায় টেন্ডার বলতে পারেন। কাজের বর্ননা দেখে আপনি নিজের যোগ্যতা এবং কত টাকায় কাজটি করবেন জানাবেন। ক্লায়েন্ট সন্তোষজনক মনে করলে আপনাকে কাজ দেবেন।

নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য বিড করা কঠিন। যেহেতু নামের পাশে অভিজ্ঞতা নেই সেহেতু যোগ্যতা প্রকাশ করার কাজটি জটিল হয়ে দাড়ায়। যারা অভিজ্ঞ তারা অগ্রাধিকার পায়। সেইসাথে বিড করার সময় অনেকে ভুল করেন। এমনকি কত টাকায় কাজটি করবেন সেটা জানাতেও সমস্যায় পড়েন।

সব ফ্রিল্যান্সিং সাইট তাদের অভিজ্ঞতা থেকে এধরনের বিষয়ে পরামর্শ দেয়। ফ্রিল্যান্সার সাইটের বিড করার পরামর্শগুলি এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।

. কাজের বর্ননা ভালভাবে পড়ুন। পুরোপুরি বোঝার জন্য যতবার পড়া প্রয়োজন ততবার পড়ুন এবং নিশ্চিত হন সেখানে ঠিক কি বলা হয়েছে সেটা আপনি বুঝেছেন। ক্লায়েন্ট অনেক সময় এমন কোন বাক্য জুড়ে দেন যা সেই বিশেষ কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন। পুরোপুরি না বুঝে সেই কাজের জন্য বিড করবেন না।

. যদি কোন বিষয় স্পষ্ট না হয় তাহলে বিড করার আগেই প্রোজেক্ট ক্লারিফিকেশন বোর্ডে প্রশ্ন করুন। কাজ সম্পর্কে সবকিছু ভালভাবে না জেনে কাজ হাতে নেয়া ভাল পদ্ধতি না।

. বিডে আপনার বক্তব্য স্পষ্ট করুন এবং সংক্ষিপ্ত রাখুন। কোন কাজের জন্য শতশত জন বিড করতে পারেন। ক্লায়েন্ট বেশি লেখা দেখলে সেটা এড়িয়ে যেতে পারেন।

. আপনার কাজের শর্তগুলি স্পষ্ট করে প্রকাশ করুন। নমনীয় মনোভাব দুর্বলতা প্রকাশ করে। কাজ পাওয়ার জন্য অনুরোধ বা এই ধরনের কোন বক্তব্য প্রকাশ করবেন না।

. বিড করার পর প্রাইভেট মেসেজে আপনার আরো তথ্য, বক্তব্য ইত্যাদি প্রকাশ করুন। বিড সংক্ষিপ্ত রাখার জন্য যাকিছু প্রকাশ করতে পারেননি সেগুলি এখানে প্রকাশ করুন। এমন তথ্য তুলে ধরুন যেন তিনি আপনার প্রতি আগ্রহ দেখান।

. প্রাইভেট মেসেজ হিসেবে আগের করা কাজের নমুনা দেয়া কাজ পাওয়া সহজ করতে পারে। আগের কোন ডিজাইন সেখানে আপলোড করলে তিনি আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে ধারনা পাবেন। নমুনা দেখানোর সময় সবচেয়ে ভাল কাজ দেখাবেন, সংখ্যায় বেশি দেকাবেন না। আপনার কাজের মান গুরুত্বপুর্ন, কত সংখ্যায় করেছেন সেটা গুরুত্বপুর্ন না।

. নিজের করা ডিজাইন, লোগো ইত্যাদি আপলোড করার সময় ওয়াটারমার্ক (নিজের নাম বা অন্যকিছু) রাখা ভাল। একদিকে সেটা চুরি করে ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ হয় অন্যদিকে কাজটি আপনার সেটা নিশ্চিত করা যায়।

. কাজের মুল্য ঠিক করার বিষয়ে সাবধানী হোন। সবচেয়ে কম টাকায় করতে চাইলে আপনি কাজ পাবেন এমন কথা নেই। অভিজ্ঞতা বেশি হলে বেশি টাকা চাইতে পারেন, নতুন অবস্থায় অভিজ্ঞের সমান টাকা চাইলে কাজ পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। মাস এবং দাম দুইয়ের সামঞ্জস্য রাখুন।

. যে কোন মুল্যে কাজ করতে হবে এমন মনোভাব প্রকাশ করবেন না। নিজের ওপর আস্থা রাখুন। আপনার যোগ্যতা থাকলে এক কাজ না পেলে আরেকটি পাবেন। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে নিজের অবস্থান ঠিক রাখুন।

. বিড করার যাকিছু লিখেছেন সেটা ভালভাবে পড়ে নিন। কোন বানান ভুল আছে কিনা (অটো স্পেল চেকিং এর ব্যবস্থা আছে কিনা, বাক্য ঠিকমত লিখেছেন কিনা যাচাই করে নিন। ভুলভাবে লেখা বিড আগ্রহের অভাব, অমনোযোগিতা, খারাপ অভ্যাস ইত্যাদি প্রকাশ করে। এগুলি কাজ পেতে সমস্যা সৃষ্টি করে।

বলা হয় প্রথম কাজ পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলির গড় হিসেবে এজন্য ৬ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। আরো নির্দিষ্টভাবে সংখ্যায় যদি প্রকাশ হরেন তাহলে হিসেবটা এমন হতে পারে, আপনি দৈনিক তিনটি কাজে বিড করছেন, শতাধিকবার বিড করার পর আপনি প্রথম কাজ পেলেন। এটা আপনার একার হিসেব না, সারা বিশ্বের সব ফ্রিল্যান্সারের জন্যই সাধারন অভিজ্ঞতা।

কাজেই একেবারে নতুন অবস্থায় বিড করে বারবার অসফল হলে হতাস হবেন না। বরং কিভাবে আরো নিখুত বিড করা যায় সেদিকে দৃষ্টি দিন।
»» read more

Friday, 3 August 2012

টাইটানিক জাহাজ ডুবার ইতিহাস


প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কালে সর্বাধুনিক কারিগরি দক্ষতা এবং সরঞ্জাম নিয়ে তৈরি হওয়া বিশালাকৃতির "টাইটানিক" জাহাজটি যাত্রার চতুর্থ দিনের মাথায় কিভাবে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল, সে রহস্য এখনো আমাদের কাছ
ে অজানাই রয়ে গেছে। যদিও টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ নিয়ে গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বিশ্ববাসীকে এক এক সময়ে এক এক তথ্য জানিয়েছেন কিন্তু তারা কেউই এ জাহাজ ডুবির কারণগুলো সম্পর্কে একমত হতে পারেন নি।
ফলে "টাইটানিক" আমাদের কাছে যেন কিংবদন্তীর মিথ। 'টাইটান' ছিল গ্রীক পুরানের সৃষ্টির শক্তিশালী দেবতা। যিনি শুধু সৃষ্টিই করেন। এই টাইটানের নাম অনুসারে জাহাজটির নাম রাখা হয়েছিল "টাইটানিক"। জাহাজটির আসল নাম ছিল, আর এম এস টাইটানিক। আর.এম.এস এর শব্দরূপ হচ্ছে রয়্যাল স্টিমার। সে হিসেবে জাহাজটি পুরো নাম দাড়ায় "রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক"। এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানছিল হল্যাণ্ডের "হোয়াইট স্টার লাইন।" টাইটানিক তৈরিতে সে সময় খবর পরেছিল ৭৫ লাখ ডলার। ১৯০৭ সাল থেকে জাহাজটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল আর শেষ হয়েছিল ১৯১২ সালে। জাহাজটির দৈর্ঘ্য ছিল ২৭৫ মিটার। আসন সংখ্যা ছিল প্রায় দুই হাজার এবং এর ওজন ছিল ৬০ হাজার টন। সে সময়ে এত বড় বিশালাকৃতির জাহাজ তৈরি করা মানুষের কল্পনার বাইরে ছিল। প্রকৃতপক্ষে এখনকার দিনে টাইটানিক জাহাজটি আকারে এত বড় ছিল যে, দেখতে এটিকে একটি ছোটখাট শহরের মত মনে হত, এতে করে কৌতুহলী মানুষের দৃষ্টি সবসময় এটির প্রতি নিবন্ধ থাকত। সে সময় জাহাজটির প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের ভাড়া ছিল ৩১০০ ডলার আর তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়া ছিল ৩২ ডলার। প্রকৃতপক্ষে বৃটেন থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকায় যাওয়া এই লম্বা যাত্রাপথ ছিল বেশ বিপদ সংকুল। ঝড়ঝঞ্ঝা পেরিয়ে নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করে সঠিক জায়গায় পৌঁছানো বেশ চ্যালেঞ্জের ব্যাপার ছিল। তারপরও বৃটেনের কিছু সমুদ্র প্রিয় মানুষসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষ অধিকমূল্যে টিকেট ক্রয় করে টাইটানিকে চড়ে বসেছিল, তাদের উদ্দেশ্য ছিল টাইটানিক চড়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাত্রার মাধ্যমে একটি ইতিহাসের সাক্ষী হওয়া। টাইটানিকের অপারেটর ছিল বৃটেন-মার্কিন যৌথ কোম্পানী 'হোয়াইট স্টার'। ব্রিটিশ সরকারের নৌ নিরাপত্তা অধিদপ্তর "রোড অফ ট্রেড সেফটি" টাইটানিককে সমূদ্র যাত্রার ছাড় পত্র দিয়েছিল। ২২০০ যাত্রী এবং কয়েকশ জাহাজকর্মী নিয়ে ১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের দিকে যাত্রা শুরু করে টাইটানিক। যাত্রার প্রারম্ভে বিশ্বমিডিয়া টাইটানিককে নিয়ে বেশ মনোমুগ্ধকর গসিব তৈরি করে তা বিশ্বময় ছড়িয়ে দিয়েছিল আর মিডিয়ার বদৌলতে যেদিন টাইটানিক সাধারণ মানুষের কাছে এক স্বর্গীয় জিনিসে পরিণত হয়েছিল। বন্দর থেকে টাইটানিক ছাড়ার সময় লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। সবাই টাইটানিককে একপলক দেখেই যেন ধন্য হয়ে গিয়েছিল। বিশ্ববাসীর স্বপ্নের টাইটানিক সাইরেন বাজিয়ে ধীরে ধীরে সীমাহীন আটলান্টিকের দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। যাত্রীরাও নাচ গান এবং আমোদপ্রমোদে ইতিহাসের এই সন্ধিক্ষণকে উপভোগ করতে লাগল। জাহাজটিতে সর্বোচ্চ বিলাস বহুল রাত্রি-যাপনের ব্যবস্থা ছিল। ফলে টাইটানিকের সকল যাত্রী প্রার্থিব ভোগ বিলাসে মত্ত থেকে অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। একএক করে ৩টি দিন তাদের ভালই কাটল কিন্তু চতুর্থ দিনের মাথায় ১৪ এপ্রিল ১৯১২ রাত ১০টায় উত্তর আটলান্টিকের কাছে পৌঁছতেই পানির নিচে সযত্নে লুকিয়ে থাকা শৈলখণ্ডের সাথে ধাক্কা খেয়ে কিংবদন্তীর টাইটানিক ধীরে ধীরে সমুদ্রের নীল জলে ডুবে যায়। এর সাথে সাথে জাহাজে থাকা ১৫১৩জন যাত্রীর সলীল সমাধি ঘটে। অপর্যাপ্ত লাইফ বোটের মাধ্যমে মাত্র ৬৮৭ জন যাত্রীর জীবন রক্ষা পেলেও তাদের পরবর্তী জীবন কেটেছিল ভয়ংকর দুঃস্বপ্নে। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে তথ্য প্রযুক্তি উৎকর্ষতার বদৌলতে বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদরা টাইটানিক জাহাজটি কখনোই পানিতে ডুববেনা বলে মন্তব্য করেছিল। কিন্তু সামান্য আইসবার্গেরআঘাতে এমন একটি শক্ত সামর্থ জাহাজ ডুবে যাওয়ায় বিশেষজ্ঞদের মনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটিকে অনেকে অহমিকার কারণে ঈশ্বর প্রদত্ত অভিশাপ বলেও মত প্রকাশ করেছেন। টাইটানিক জাহাজ ডুবির ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে এর রহস্য উদঘাটনের জন্য একদল বিজ্ঞানী যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান শুরু করেন। তারা জাহাজ ডুবিরস্থানে গিয়ে প্রায় ১৩০০০ মিটার পানির নিচে খুঁজে পান রাজকীয় জাহাজ টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। এ যেন অভিশপ্ত যেই রাত্রির দুসহ স্মৃতি নিয়ে এখনো পানির আড়াই মাইল নিচে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে। টাইটানিক ডুবিতে যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল কিনা সে রহস্য হযত আর কোন দিনও উদঘাটিত হবে না তবে এই ডুবি আমরা যে এখনো প্রকৃতিকে জয় করতে পারিনি সে কথায় আমাদেরকে প্রবলভাবে মনে করিয়ে দেয়। তা নাহলে টাইটানিক ডুবির আজ একশ বছর পরও কেন আমরা হাতরে খুঁজি_যেই দুস্বপ্নের রাতকে? কিংবদন্তীর টাইটানিক জাহাজ ডুবি বিষয়ে ইংরেজ কবি শেলি তার ওজিম্যানডিয়াস কবিতায় মত প্রকাশ করেছেন এভাবে_ "সমুদ্রের নীচে বালি, পলি, আর প্রবালের মৃতদেহের পাশে ছড়িয়ে আছে বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞান ও প্রকৃতির অহমিকার শেষ চিহ্ন।"
»» read more
free counters
^ Back ToTop