paponblog

Wednesday, 12 September 2012

নিউরোসিসটিসেরসিস --- neurocysticercosis


চিন্তা করে দেখুন,
জমাটবদ্ধ ফিতাকৃমি অপসারণের উদ্দেশ্যে আপনার মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার হচ্ছে !!
কিন্তু সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য এটিই এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নিউরোসিসটিসেরসিস (neurocysticercosis) নামক এই ব্যাধিতে পৃথিবীর মানুষ এখন আক

্রান্ত হচ্ছে ।
মগজচোষা এই পরজীবী জীবিত থাকা অবস্থায় মানুষের মাথায় তেমন সমস্যা সৃষ্টি করে না। বেঁচে থাকাকালীন সময়ে এদের সনাক্ত করা সম্ভব হয় না। কিন্তু মৃত অবস্থায় মাথা ব্যাথা সহ চরম আকারের সমস্যা সৃষ্টি করে এই পরজীবী।
»» read more

ডাইনোসর সম্পর্কে কয়েকটি অজানা তথ্য

আজ থাকে লক্ষ লক্ষ বছর আগে পৃথিবীতে বিচরণ করেছিল এক সময়ের
পৃথিবীর সবচেয়ে বিশাল ও বিরাট আর শক্তিশালী জন্তু ডাইনোসর।
ডাইনোসর বিজ্ঞানীদের কাছে আজ ও এক রহস্য। ৬৫ মিলিয়ন বছর

পূর্বে বিলুপ্তি হওয়া জন্তুটি পৃথ
িবীতে বিচরণ করেছিল প্রায় ১৬০
মিলিয়ন বছর যাবত।আসুন জেনে নিই রহস্যময় ডাইনোসর সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যঃ

১. ডাইনোসর গোষ্ঠীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারী ডাইনোসর
টিরোনোসরাস রেক্স বা টি রেক্স।ধারনা করা হত প্রাণীটি জীপ
গাড়ির মত দ্রুত বেগে ছুটতে পারে।কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায়
দেখা যায় টি রেক্স এর গতি ঘণ্টায় ১০ থেকে ২৫ মাইল।
২. চীন দেশে সিটাকোসরাস নামের ডাইনোসরেরযে জীবাশ্ম
পাওয়া গেছে তার গায়ে সজারুর মত কাঁটা ছিল। ৩. বর্তমানে আমরা যে সকল পাখি দেখতে পাই,
তাদেরকে ডাইনাসোরেরই কিছু প্রজাতির বিবর্তিত রূপ
বলে ধারণা করা হয়।
৪. সম্প্রতি এক আবিস্কারে জানা যায় ডাইনোসরের নাসারন্ধ্র
এতদিন যেখানে ছিল
বলে ধারনা করা হয়েছে আসলে সেখানে ছিলনা। ছিল মুখের ঠিক নীচে এবং চোয়ালের কাছে।
৫. ডাইনোসর বিজ্ঞানীরা মাদাগাস্কারে ৭০ মিলিয়ন বছর আগের
টিটানোসারের সম্পূর্ন কঙ্কাল আবিস্কার করেন। এর নামকরন করা হয়
র্যাপেটোসরাস ক্রাউসি ।
»» read more

the Flying Dragon


ছোট আকারের এই ড্রাগন সদৃশ প্রাণীটি Draco volans বা the Flying Dragon নামে পরিচিত।
এদের বাসস্থানের মূল অঞ্চল হল ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া সহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়।
এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে ড্রাগনেরা উড়ন্ত অবস্থায় তাদের তাদের পেটের পাতলা ত্বক মেলে দেয় এবং এক নিমিষেই বহুদুর যেতে পারে।।
»» read more

সুপারনোভা


পৃথিবীর বাইরের রহস্যময়তা নিয়ে আলোচনা করা যাক...
মহাশূন্যে মহা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে তারার মৃত্যুই হল সুপারনোভা। কিন্তু কখনো কি সুপারনোভা ফ্যাক্টরির কথা শুনেছেন? ২০১১ সালের শেষের দিকে সুইডেনের গবেষকরা এমন একটি গ্যালাক্সির সন্ধান পেয়েছিলেন য

েখানে অহরহ তৈরি হয় সুপারনোভা। এ গ্যালাক্সিটির সুপারনোভা তৈরির প্রক্রিয়া দেখে গবেষকরা বলেছিলেন, এটি যেন গ্যালাক্সি নয়, সুপারনোভা ফ্যাক্টরি! পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্যালাক্সিতে এ 'সুপ
ারনোভা ফ্যাক্টরিটি'র অবস্থান। চালমার্সএবং আনসালা স্পেস অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদরা একটি গ্যালাক্সিতে একসঙ্গে ৭টি সুপারনোভা আবিষ্কারের পর একে সুপারনোভা ফ্যাক্টরি বলেছিলেন। একটি গ্যালাক্সিতে এর আগে একই সময়ে আর এত বেশি সুপারনোভা কখনোই দেখা যায়নি। 'গ্যালাক্সি এআরপি ২২০' নামের এ গ্যালাক্সি কেন্দ্রে ৪০টি রেডিও তরঙ্গ উৎস খুঁজে পেয়েছিলেন গবেষকরা। এসব তরঙ্গের উৎস পাতলা গ্যাস এবং ধুলাস্তরের আড়ালে ঢাকা রয়েছে। এসব তরঙ্গ উৎস বিশ্লেষণ করেই 'সুপারনোভা ফ্যাক্টরি' আবিষ্কারের দাবি করেছিলেন গবেষকরা। এআরপি ২২০-এ আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির চেয়ে অনেক বেশি সুপারনোভা তৈরি হয়। আমাদের মিল্কিওয়েতে শতবর্ষে যেখানে একটি নক্ষত্রের বিস্ফোরণ ঘটে, সেখানে এআরপি ২২০-এ প্রতি ২৫ বছরে একটি ঘটনা ঘটে।
»» read more
free counters
^ Back ToTop